মোবাইল ফোন হলো একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা বেস স্টেশনের একটি সেলুলার নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে ফুল ডুপ্লেক্স দ্বিমুখী রেড়িও টেলিকমিউনিকেশন কে ব্যবহার করে থাকে। আর মোবাইল ফোন মোবাইল সেল ফোন ব্যবহার করে থাকি। কেনোনা এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা সহজেই একজন অন্য জনের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারি। আর মোবাইল ফোন হলো সামাজিক যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম যেটা বর্তমান সবাই ব্যবহার করে থাকে। এমন কোন লোক নেই যে তারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে না এ কথা বলে ভুল হবে। কেনোনা এখন সবাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর এজন্যই একজন আরেক জনের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই।

মোবাইল ফোনের সুবিধা :-

১.দেশে বা বিদেশি যেকোন মোবাইল ফোন ব্যবহার কারীর কাছে খুবই সহজে মেসেজ ও ক্ষুদেবার্তা খুব সহজেই প্রেরণ ও গ্রহণ করা যায়।

.আবার দেশে বা বিদেশি মোবাইল ফোন ব্যবহার কারীর কাছে মাল্টিমিডিয়া ও মেসেজ এবং  এমএমএস ও খুব সহজেই আদান-প্রদান করা যায়।

.আবার আমাদের মোবাইল ফোনে যদি ইন্টারনেট সার্ভিস সাথে সেটা ব্যবহার করে আমরা খুব সহজেই ইমেইল পাঠাতে পারি।

.আর আমরা আমাদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিডিও গান ও দেখতে পারি।

.আমরা ভিডিও কল ও অডিও কলে এর মাধ্যমে আমরা অতি সহজেই কথা বলতে পারি।

.আমরা আমাদের মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে আমরা ফেসবুক চালাতে পারি এবং চ্যাটিং ও করতে পারি।

.আবার আমরা ব্লুটুথ ও ইনফ্রারেড ব্যবহার করে আমরা তথ্য আদান-প্রদান করতে পারি।

.আবার আমরা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস এর সুবিধা উপভোগ করতে পারি। মোবাইল ফোনের যোগাযোগ :- বর্তমান কম বেশি আমরা সবাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। মোবাইল একাধিক চলনশীল ডিভাইস আর একটি চলনশীল অন্যটি স্হির ডিভাইসের মধ্যে ডাটা তথ্য আদান-প্রদান এর জন্য ব্যবহার করা হয় এই মোবাইল ফোন। আর মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আমরা আমাদের যে কোন কাজ খুব সহজেই করতে পারি। কেনোনা  আমরা একটি ফোন কলে মাধ্যমে আমরা আমাদের সকল ধরনের কাজ করতে পারি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দেশ বিদেশি যে কারো সাথে কথা বলতে পারি খুবই সহজে। আর খুব সহজেই তাদের সাথে সব ধরনের তথ্য আদান-প্রদান করতে পারি এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। আর মোবাইল ফোন ব্যবহার কারীর চলমান অবস্থায় এক সেল এরিয়া থেকে অন্য সেল এরিয়া প্রবেশ করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার মোবাইল ফোনে ইউনিটটি এর পূর্বে সেল এরিয়া সাথে সংযোগ বিছিন্ন করে বর্তমান সেল এরিয়া সাথে সংযোগ করে দেয়।

GSM (জিএসএম);

মোবাইল টেলিফোনের সিস্টেম এর জন্য বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ট্যান্ডার্ড।আর এটি কে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সিস্টেম হিসেবে বলা হয়।মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক অপারেটরদের মধ্যে রোমিং চুক্তি থাকার কারণে বিশ্বের যেকোন স্থান থেকে আমরা যেকোন ব্যক্তির জিএসএম এর আওতায় থাকার কারণে নিজের মোবাইল ফোন টি ব্যবহার করতে পারবেন। আর স্বল্প মূলের শর্ট মেসেজ সার্ভিস ও এসএমএস এর বাস্তবায়নের পৃথক।তবে এক দেশের তৈরি জিএসএম হ্যান্ডসেট অন্য দেশে কোন সমস্যা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারে। তবে আমরা যখন চলাচল করার সময় আমাদের মোবাইল ফোনটির একটি বেজ স্টেশন থেকে যত দূরে যেতে থাকবেন ঠিক ততই আপনার মোবাইল ফোনের সিগন্যাল টি ক্ষীণ হতে থাকবে। আর নিদিষ্ট সেলের সীমানার যত কাছাকাছি যাওয়া যায় ঠিক একই ভাবে এর পাশ্ববর্তী  সেলটির সিগন্যাল ততই জোরালো হবে। আর এভাবেই একটি নিদিষ্ট বিন্দুতে মোবাইল ইউনিটটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে এক সেল নেটওয়ার্কের সংযুক্ত ত্যাগ করে অন্য সেল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হয়ে যায়।