বর্তমান কম বেশি সবাই আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। আর এখন কম বেশি প্রায় সব মোবাইল ফোনে ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ফিঙ্গার লক রয়েছে। আমরা সাধারণত আমাদের মোবাইল ফোন লক করে রাখার জন্য নানা ধরনের পদ অবলম্বন করে থাকি।তবে একেকজন একেক রকম ভাবে তাদের নিজের মতো করে তারা তাদের মোবাইল ফোন গুলোতে লক করে থাকে। তবে সবচেয়ে তারাতাড়ি ফোনের লক খোলার জন্য এখন কম বেশি সবাই

ফিঙ্গার লক ব্যবহার করে থাকে।তবে এ পদ্ধতিতে নিরাপত্তা যেমন সুদৃঢ় কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট  লক খোলাটাও মুহূর্তের ব্যাপার।আর তার সঙ্গে ফেইস লকের কথা বলেতো ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতিই অনেকটাই এগিয়ে থাকবে।

আর এই ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক নিয়ে নানা রকমের সমস্যায় পড়তে হয়। যেমনঃ দেখা যায় যে আমরা অনেক সময় অনেক ধরনের কাজ করে থাকি।আর কাজ করার পর আমাদের হাত অপরিষ্কার বা ধুলোবালি ও ভেজা থাকে।আর সেক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেয়াটা অনেক কষ্টকর হয়ে যায়।তাছাড়া বিভিন্নভাবে যাদের আঙ্গুলে ছাপ ক্ষয় হয়েছে এবং ছাপ অস্পষ্ট তারাও সমাধানের উপায় খুঁজছেন।

আরো অনেক রকমের সমস্যা আছে।যেমন এখানে ২ পদ্ধতিতে সমাধানের উপায় তুলে ধরা হলো,

১. আঙ্গুলের মাঝখানের ছাপ ব্যবহার করবেন :

সাধারণত আমাদের হাতের মাঝখানের আঙ্গুলটা (মধ্যমা) কম ব্যবহার হয়। তবে বৃদ্ধাঙ্গুলি ও তর্জনী এই দুই আঙ্গুল কাজে-কর্মে আমরা বেশি ব্যবহার করে থাকি আর এই আঙ্গুলটা বেশি ব্যবহার  হওয়ায় ক্ষয় হওয়ার পাশাপাশি অনেক সময় অপরিচ্ছন্নও থাকে অনেক সময় ।তবে বিশেষ করে যারা টেকনিশিয়ান বা এধরনের কাজ করে থাকে তবে তাদের ক্ষেত্রে এমনটি বেশি হয়। আর তাই তাদের ক্ষেত্রে বৃদ্ধাঙ্গুলি ও তর্জনীর তুলনায় মধ্যমার ছাপ ফিঙ্গারপ্রিন্ট হিসেবে ব্যবহার করাই সবচেয়ে বেশি  ভালো হবে।

২. আঙ্গুলের পাশ ব্যবহার করবেন :

তবে আমরা যখন আমাদের মোবাইল ফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক করি তখন আমরা আমাদের  পুরো আঙ্গুলের ছাপ দিই।আর তার পরে প্রতিবার আমরা লক খোলার সময় আঙ্গুলের ছাপের অংশের মাঝখানটা ব্যবহার করি থাকি। তবে আপনি চাইলো আপনার  আঙ্গুলের ছাপের কোন পাশ ব্যবহারের অভ্যাস করতে পারবেন এর ফলে আঙ্গুলের মূল অংশ ক্ষত থাকলেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট কাজ করবে এবং বার বার মূল অংশ ব্যবহার না করায় আবার নতুন করে ক্ষয়ও হবে না।

খোদা হাফেজ আজকের মতো এখানেই শেষ করলাম ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।